সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা জানান, গত ৩০ এপ্রিল থেকে সরকারি ৩২টি ও বেসরকারি ১৫৪টি নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীরা সমন্বিতভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছে। তাদের মূল দাবি:
শিক্ষক নিয়োগে ইউজিসি ও বিশ্ববিদ্যালয় নীতিমালা অনুসরণ।
চার বছর মেয়াদী বিএসসি ডিগ্রিধারী নার্সদের ৯ম গ্রেডে সরাসরি নিয়োগ।
হাসপাতালে সংযুক্ত নার্সদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রত্যাহার করে নিজ কর্মস্থলে ফেরত পাঠানো।
ইন্টার্নশিপকালীন মাসিক ২০ হাজার টাকা ভাতা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি।
এছাড়া বেসরকারি নার্সিং কলেজের টিউশন ফি নির্ধারণ এবং শিক্ষকদের সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণেরও দাবি জানানো হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, বরিশাল নার্সিং কলেজে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। এর সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের পরিধি আরও বিস্তৃত হবে।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে সোমবার সকাল থেকে হামলায় জড়িতদের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হবে এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বহিষ্কার না করলে তারা আমরণ অবস্থান কর্মসূচিতে যাবেন—বলে হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।